"কর্ণফুলী১১নং(মাতব্বর)খেয়াঘাট" জরাজীর্ণতায় চলছে তো চলছেই:যেন দেখার কেউ নেই।

বাবুল হোসেন বাবলা : ৬ ডিসেম্বর (চট্রগ্রাম) কর্ণফুলী ১১নং (মাতব্বর) খেয়াঘাট" জরাজীর্ণতায় চলছে তো চলছেই,যেন দেখার কেউ নেই..! দীর্ঘ বৎসর ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ খেয়া পারাপারটি অনেক টাই অরক্ষিত অবস্থায় জনসাধারণ নদী পার হচ্ছেন। প্রতিনিয়ত ঘটছে মারাত্মক দূর্ঘটনা ও অঘটন,বিড়ম্বনা। আর সেবার মান বাড়াতে না পারলে ও বেড়েছে তিন গুণ ভাড়া বৃদ্ধিতে ও সেবা বাড়েনি ।

চসিকের ঘাট ইজারাদার বিপুল ডাক নিয়ে তাদের মাশূল আদায় নিতেই ব্যস্ত । নিয়মিত ৩/৪টি নৌযান চলাচল করার কথা থাকলেও মাত্র ১/২ দুটি বোট চলমান রেখে চলাচল রত যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিদিনের। এই প্রতিদিন শহর থেকে উপজেলা কর্ণফুলী, আনোয়ারা, পটিয়া ও বাঁশখালী সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে গমন করেন। কিন্তু ঘাটের দূরাবস্থার জন্য চলতি ২/৩ মাসে অনেকটা কমে গেছে নৌকার যাত্রী।

আর বেশ কিছু দিন ধরে ঘাটের দূরাবস্থার কথা চসিক মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও‌ কোন প্রতিকার হয়নি। বিষয়টি অতি দ্রুত উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসন, চট্রগ্রাম জেলা প্রশাসক ও নৌ পরিবহন কতৃপক্ষের মাধ্যমে সংস্কার - মেরামত করতে জোর দাবি জানিয়েছেন ভূক্তভোগীরা।